সোমবার, ৬ জুলাই, ২০২০

নিজের চিমনি নিজেই পরিষ্কার করুন


সময় লাগবে মাত্র কুড়ি মিনিট।তাহলে রেডি তো ?
বড় রান্নাঘর এখন অতীত।ছোট্ট দু-কামরার ফ্ল্যাটে কোনোরকম স্থান সংকুলন করে রান্নাঘর তৈরী করে নেওয়া। সেই অর্থে আলো-বাতাশ ঢোকে না বিশেষ। তাই তেল মসলা ধোঁয়া বা কালি থেকে রক্ষা করার জন্য রান্নাঘরে চিমনি মাস্ট। তবে চিমনি রাখলে নির্দিষ্ট সময় অন্তর তাকে পরিষ্কার করতে হবে কিন্তু  কোম্পানির লোককে খবর দিলে এসে পরিষ্কার করে দেবে বটে। নিজে হাতেও পরিষ্কার করে নিতে পারেন। সামান্য কিছু সহজ পদ্ধতি মেনে চললেই হয়ে যাবে মাত্র কুড়ি মিনিটে।

প্রথমত চিমনিতে থাকা নেট খুলে ফেলুন। ব্রাশ দিয়ে ভালো করে ঝেড়ে ফেলুন, এতেই নেটের ওপর লেগে থাকা ঝুল, ময়লা বেরিয়ে যাবে।বাকি থাকবে চিমনির গায়ে লেগে থাকা তেলচিটে চটচটে ভাবটা।এবার একটা স্টিল বা অ্যালুমিনিয়াম এর বড়ো পাত্র নিন, তার মধ্যে গরম জল দিন। বেকিং সোডা মিশিয়ে দেন। চিমনির নেটটি তার মধ্যে ডুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষন।এবার গরম জলে ডোবানো নেটের পাত্রটি গ্যাসের ওপরে বসান, ভালোকরে ফোটাতে থাকুন। কিছুক্ষন পরে নামিয়ে ভালো করে ব্রাশ দিয়ে ঘষে নিন, তাতেই দেখবেন চিমনি একেবারে নতুনের মতো ঝকঝক করছে। মাত্র কুড়ি মিনিটে চিমনি হয়ে গেলো একেবারে সাফ।

মোরিঙ্গা খান ভাইরাস তাড়ান


বলুন তো মোরিঙ্গা কি ? যার জুস পান করেন দক্ষিণ ভারতের বহু স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ। অনলাইনে অনেকেই অর্ডার দেন কয়েক হাজার টাকা দামের মোরিঙ্গা পাউডার। এই ম্যাজিক পাউডার নাকি সব রোগব্যাধি দূর করে মানুষকে সুস্থ রাখে বহুদিন। আসলে মোরিঙ্গা পাউডার আমাদের প্রতিবেশী 'মোরিঙ্গা ওলাইফেরা' বা সজনে গাছ থেকে তৈরী হয়। ইউরোপ-আমেরিকার গবেষক বিজ্ঞানীদের নজর পড়ার পরেই বিশ্বজুড়ে এই গাছের কদর বেড়েছে ভীষণ। তবে দামি পাউডার না খেয়ে যদি আপনি বাঙালির ঘরোয়া রান্না ডাটা-চচ্চুরি, ডাঁটা পোস্তো বা সজনে ডাঁটা দিয়ে শুক্তো খান, একই উপকার পাবেন। সজনে  পাতা ও ফুলও সমান উপকারী। সারা বছর সব রান্নায় মিশিয়ে নিতে পারেন কয়েকটা সজনে পাতা। 

সজনে ডাঁটা, পাতা, ফুল সবেতেই রয়েছে প্রচুর পরিমানে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ও পটাসিয়াম। তবে এতেই শেষ নয়, রয়েছে অনেক বেশি পরিমানে বিভিন্ন আন্টি অক্সিডেন্টও, তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আর জুড়ি নেই।রক্তের চাপ কমাতে ও সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এই সবজি।তাই হাইপার টেনশন বা ডায়াবেটিস থাকলে ডায়েটে রাখুন সজনে। হার্টের অসুখ ঠেকাতেও এটি কার্যকরী। অন্যদিকে হজমর সমস্যা সমাধানে ও পেটের ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে সজনে পাতা ও ফুলে থাকা 'আইসোথিয়োকাইনেটস' নামের নামের রাসায়নিকটি।

গ্রাম-বাংলায় একটি প্রাচীন ধারণা ছিল, বসন্তকালে সপ্তাহে দু-তিন দিন সজনে ফুলের বিভিন্ন পদ খেলে চিকেনপক্স বা হামের মতো অসুখকে দূরে সরিয়ে রাখা যায়।কথাটা অযৌক্তিক নয়। সজনের বিভিন্ন এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে সুস্থ রাখে। বিভিন্ন ভাইরাস ও অন্যান্য রোগ জীবাণুদের দূর করতে সাহায্য করে। তাই আসুন বর্তমান পরিস্থিতিতে ভাইরাসের ভাইরাল হওয়া আটকাতে আমরা প্রতিদিনের ডায়েটে রাখি এই সুপার ফুড।

বিরোধিতা মানে শুধু অন্ধ বিরোধিতা নয়

আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণে পেট্রল, ডিজেল, কেরোসিন, গ্যাস আর দাম যথেষ্ট উদ্বেগ বাড়িয়েছে যার প্রভাব দেশের জনগণের সঙ...